একটি প্রেমের গল্প যা সত্ত্যিই কাদায়
[কোন কোন গল্পের নাম হয় না]
★লেখক
রাজকন্যার অপেহ্মা 💕💕
সায়মন আর অবনি একজন অপরজনকে
পাগলের মতো ভালোবাসে।
তারা একজন আরেকজনকে ছাড়া এক মুহুর্তো
থাকতে পারেনা।
তারা দুজন সম্পর্কে মামাত-ফুফাতো ভাই -বোন।
সায়মন অবনির ফুফাতো ভাই,
আর অবনি সায়মনের মামাত বোন।
তারা দুইজনেই বাবা- মায়ের একমাত্র সন্তান।
তাদের একটা দাদী-নানী আছে।
অর্থাৎ সায়মনের নানী হয় আর অবনির দাদী হয়।
উনার বয়স প্রায় ৭৫ এর কাছকাছি।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উনি এখনো
চোখে সব কিছু স্পষ্ট দেখতে পায়।
অনেকে আরো অল্প বয়সে চোখে চশমা পড়া লাগে কিন্তু এখনো তার চোখে চশমা পড়া
লাগেনা।
ঈদের সময়।
রোযার ঈদ,কালকে ঈদ,
তাই সায়মনেরও অবনির পরিবার একসাথে
বসে গল্প করছে।
আর অবনি ও সায়মন তারা দুজনে ছাদে চুটিয়ে
প্রেম করছে........
-কবে আমাকে বিয়ে করবে(অবনি)
-হঠাৎ এই প্রশ্ন কেন?(অবাক হয়ে)
-কেন আবার, আমরা বিয়ে করব, আমার ফুটফুটে বাচ্ছা হবে(কথাটা বলে লজ্জায় অবনি
সায়মনকে জড়িয়ে তার বুকে মাথা লুকাচ্ছে)
সায়মন অবনির কথা শুনে হেসে পেলল।
-বাহ্ বাহ্ এত অল্প বয়েসে বাচ্ছা নেওয়ার কল্পনা,,
সবে তুমি অনার্সে পড়,আর আমার মাস্টার্সটা কম্পিলিট হয়না।
আমার মাস্টার্স কম্পিলিট হতে আরো একমাস বাকি,তারপর না হয় মামার থেকে আমার এই
পাগলিটাকে চেয়ে নেব।
-সত্যি।
-হমম।
-আচ্ছা শুননা আমরা বিয়ের পর কয়টা বাচ্চা নেব(অবনি)হাসি দিয়ে।
-আবার তুমি বাচ্চা নিয়ে শুরু করলা।
-তুমি বুঝনা আমার বাচ্চা কি রকম পছন্দ।
( মাথাটা তুলে আমার দিকে তাকালল)
-আচ্ছা তাহলে আমরা একডজন বাচ্চা নিব।
-যা দুষ্টু( লজ্জায় আবার মাথা লুকালো আমার
বুকে)।
-কি দাদু ভাই, নানু ভাই বিয়ের আগে ঠিক করে
পেলেছ কয়টা বাচ্চা নিবে হমম।
(হাসি দিয়ে)
দুইজনে লজ্জায় মাথা নিচে।
-লজ্জা পেতে হবেনা।
-দাদু তুমিও না(অবনি)
দাদুর গলা জরিয়ে।
-নানু তুমি এখানে(সায়মন)
-তুমাদের কি ড্রিষ্টাব করে পেললাম।
-না,,,না,,,,,(অবনি ও সায়মন)
-আচ্ছা নানু আব্বু আম্মু আমাদেরকে মেনে নেবেতো।(সায়মন)
-কেন মেনে নেবে না, আল্লাহ যদি আমাকে
বাচিয়ে রাখে তাহলে তাহলে আমি তুদের
নিজ হাতে বিয়ে দেব।
-উফফ দাদু তুমি কত ভালো(দাদুর গালে চুমো দিয়ে)আচ্ছা দাদু আমার আর সায়মনের বিয়ের
পর ফুটফুটে বাচ্চা হবে তাইনা।
অবনির কথা শুনে অবনি সহ তিনজনে হেসে
উঠল।
-হমম তুমার ফুটফুটে বাচ্চা হবে ইনশাআল্লাহ,
আমি দোয়া করলাম।
-আচ্ছা নানু তুমার হাতে এইটা কি(সায়মন)
-এইটা আমার আর তুমার নানা ভাইয়ের ছবি
-কই দেখি,,,, দেখি,,,,(অবনি)
-তুমাদের কত সুন্দর দেখাচ্ছে,(অবনি)
-কই আমিও দেখি,,,, দেখি,,,, (সায়মন)
-আসলে তুমাদের খুব মানাইছে।(সায়মন)
-আচ্ছা এই ছবিটা এত দিন কোথায় ছিল(অবনি)
নানু ছবিটা আমার হাত থকে নিয়ে খুব যত্ন
করে ছবিটা মুচ্ছে।
-এই ছবিটা খুব যত্ন করে আমার কাছে রাখছিলাম যাতে না হারিয়ে যায়।
-নানু তুমি নানাকে খুব ভালোবাসতে তাইনা।
-হমম।
-আচ্ছা দাদু তোমরা কি প্রেম করে বিয়ে করছিলে
নাকি পারিবারিক ভাবে।(অবনি)
-ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম।
-সত্যি(সায়মন)
-দাদু বলনা তুমার ভালোবাসার কাহিনী (অবনি)
-হমম বলোনা(সায়মন)
-আচ্ছা,,,,,,,আচ্ছা,,,, বলতেছি,
তাহলে শুন আমার আর তোদের দাদা-নানা ভাইয়ের কাহিনী...................
আজকে আর লিখতে পারবনা,ভালো লাগলে
জানাবেন কিন্তু তাহলে পরের পার্ট লিখতে
বসব,
(চলবে) ধন্যবাদ সবাইকে
★লেখক
রাজকন্যার অপেহ্মা 💕💕
সায়মন আর অবনি একজন অপরজনকে
পাগলের মতো ভালোবাসে।
তারা একজন আরেকজনকে ছাড়া এক মুহুর্তো
থাকতে পারেনা।
তারা দুজন সম্পর্কে মামাত-ফুফাতো ভাই -বোন।
সায়মন অবনির ফুফাতো ভাই,
আর অবনি সায়মনের মামাত বোন।
তারা দুইজনেই বাবা- মায়ের একমাত্র সন্তান।
তাদের একটা দাদী-নানী আছে।
অর্থাৎ সায়মনের নানী হয় আর অবনির দাদী হয়।
উনার বয়স প্রায় ৭৫ এর কাছকাছি।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উনি এখনো
চোখে সব কিছু স্পষ্ট দেখতে পায়।
অনেকে আরো অল্প বয়সে চোখে চশমা পড়া লাগে কিন্তু এখনো তার চোখে চশমা পড়া
লাগেনা।
ঈদের সময়।
রোযার ঈদ,কালকে ঈদ,
তাই সায়মনেরও অবনির পরিবার একসাথে
বসে গল্প করছে।
আর অবনি ও সায়মন তারা দুজনে ছাদে চুটিয়ে
প্রেম করছে........
-কবে আমাকে বিয়ে করবে(অবনি)
-হঠাৎ এই প্রশ্ন কেন?(অবাক হয়ে)
-কেন আবার, আমরা বিয়ে করব, আমার ফুটফুটে বাচ্ছা হবে(কথাটা বলে লজ্জায় অবনি
সায়মনকে জড়িয়ে তার বুকে মাথা লুকাচ্ছে)
সায়মন অবনির কথা শুনে হেসে পেলল।
-বাহ্ বাহ্ এত অল্প বয়েসে বাচ্ছা নেওয়ার কল্পনা,,
সবে তুমি অনার্সে পড়,আর আমার মাস্টার্সটা কম্পিলিট হয়না।
আমার মাস্টার্স কম্পিলিট হতে আরো একমাস বাকি,তারপর না হয় মামার থেকে আমার এই
পাগলিটাকে চেয়ে নেব।
-সত্যি।
-হমম।
-আচ্ছা শুননা আমরা বিয়ের পর কয়টা বাচ্চা নেব(অবনি)হাসি দিয়ে।
-আবার তুমি বাচ্চা নিয়ে শুরু করলা।
-তুমি বুঝনা আমার বাচ্চা কি রকম পছন্দ।
( মাথাটা তুলে আমার দিকে তাকালল)
-আচ্ছা তাহলে আমরা একডজন বাচ্চা নিব।
-যা দুষ্টু( লজ্জায় আবার মাথা লুকালো আমার
বুকে)।
-কি দাদু ভাই, নানু ভাই বিয়ের আগে ঠিক করে
পেলেছ কয়টা বাচ্চা নিবে হমম।
(হাসি দিয়ে)
দুইজনে লজ্জায় মাথা নিচে।
-লজ্জা পেতে হবেনা।
-দাদু তুমিও না(অবনি)
দাদুর গলা জরিয়ে।
-নানু তুমি এখানে(সায়মন)
-তুমাদের কি ড্রিষ্টাব করে পেললাম।
-না,,,না,,,,,(অবনি ও সায়মন)
-আচ্ছা নানু আব্বু আম্মু আমাদেরকে মেনে নেবেতো।(সায়মন)
-কেন মেনে নেবে না, আল্লাহ যদি আমাকে
বাচিয়ে রাখে তাহলে তাহলে আমি তুদের
নিজ হাতে বিয়ে দেব।
-উফফ দাদু তুমি কত ভালো(দাদুর গালে চুমো দিয়ে)আচ্ছা দাদু আমার আর সায়মনের বিয়ের
পর ফুটফুটে বাচ্চা হবে তাইনা।
অবনির কথা শুনে অবনি সহ তিনজনে হেসে
উঠল।
-হমম তুমার ফুটফুটে বাচ্চা হবে ইনশাআল্লাহ,
আমি দোয়া করলাম।
-আচ্ছা নানু তুমার হাতে এইটা কি(সায়মন)
-এইটা আমার আর তুমার নানা ভাইয়ের ছবি
-কই দেখি,,,, দেখি,,,,(অবনি)
-তুমাদের কত সুন্দর দেখাচ্ছে,(অবনি)
-কই আমিও দেখি,,,, দেখি,,,, (সায়মন)
-আসলে তুমাদের খুব মানাইছে।(সায়মন)
-আচ্ছা এই ছবিটা এত দিন কোথায় ছিল(অবনি)
নানু ছবিটা আমার হাত থকে নিয়ে খুব যত্ন
করে ছবিটা মুচ্ছে।
-এই ছবিটা খুব যত্ন করে আমার কাছে রাখছিলাম যাতে না হারিয়ে যায়।
-নানু তুমি নানাকে খুব ভালোবাসতে তাইনা।
-হমম।
-আচ্ছা দাদু তোমরা কি প্রেম করে বিয়ে করছিলে
নাকি পারিবারিক ভাবে।(অবনি)
-ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম।
-সত্যি(সায়মন)
-দাদু বলনা তুমার ভালোবাসার কাহিনী (অবনি)
-হমম বলোনা(সায়মন)
-আচ্ছা,,,,,,,আচ্ছা,,,, বলতেছি,
তাহলে শুন আমার আর তোদের দাদা-নানা ভাইয়ের কাহিনী...................
আজকে আর লিখতে পারবনা,ভালো লাগলে
জানাবেন কিন্তু তাহলে পরের পার্ট লিখতে
বসব,
(চলবে) ধন্যবাদ সবাইকে
No comments